পূর্ববর্তী অধ্যায়গুলোতে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের অর্থায়নের উৎস হিসেবে সাধারণ শেয়ার, অগ্রাধিকার শেয়ার বন্ড ও ডিবেঞ্চার সম্পর্কে জেনেছ। কোম্পানি কর্তৃক ইস্যুকৃত এসব অর্থায়নের হাতিয়ার বিনিয়োগকারীদের জন্য বিনিয়োগের খাত হিসেবে বিবেচিত হয়। একজন বিনিয়োগকারী বিভিন্ন খাতে তার অর্থ বিনিয়োগ করতে পারে। মনে কর, তোমার বাবার ১০ লক্ষ টাকা আছে। এই দশ লক্ষ টাকা তিনি ইচ্ছে করলে কোনো ব্যাংকে স্থায়ী জামানত হিসেবে রাখতে পারে অথবা তিনি উক্ত টাকা দিয়ে কোনো কোম্পানি কর্তৃক ইস্যুকৃত সাধারণ শেয়ার, অগ্রাধিকার শেয়ার, বন্ড এবং ডিবেঞ্চার এদের যেকোনো এক বা একাধিক ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করতে পারে। বিনিয়োগের খাত হিসেবে এদের প্রত্যেকটির নিজস্ব স্বকীয়তা রয়েছে। এদের প্রতিটি থেকে বিনিয়োগকারীর আয় এবং ঝুঁকিতে ভিন্নতা রয়েছে। পরবর্তী অনুচ্ছেদগুলোতে বিনিয়োগের খাত হিসেবে এদের প্রতিটির স্বকীয়তা, সুবিধা-অসুবিধা এবং তুলনামূলক বিচার আলোচনা করা হয়েছে।
আরও দেখুন...